বরিশাল বিভাগের ২১ আসনে মনোনয়নযুদ্ধে ২৬১ নেতা


বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার ২১টি নির্বাচনি এলাকায় দলীয় মনোনয়ন চাইছেন ২৬১ জন নেতা। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১১৪ জন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইছেন। ২১টি আসনে দলের মনোনয়নের আশায় আছেন বিএনপির ৮২ জন। এ দুই দলের পাশাপাশি দলীয় মনোনয়নের আশায় মাঠে আছেন জাতীয় পার্টির ৩২ এবং ইসলামী আন্দোলনের ৩৩ জন নেতা। অবশ্য এ সংখ্যা চূড়ান্ত নয় বলে দলগুলোর মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা অভিমত প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনের দিন-ক্ষণ এগিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বিভাগের ২১টি আসনে বিভিন্ন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নামের তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো- বরিশাল জেলার ছয়টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : বরিশাল-১ আসনে (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের একমাত্র প্রার্থী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বর্তমান এমপি); বিএনপির জহিরউদ্দিন স্বপন (সাবেক এমপি), আকন কুদ্দুসুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সোবাহান ও গাজী কামরুল ইসলাম সজল; জাতীয় পার্টির এসএম পারভেজ ও সেকান্দার আলী সেরনিয়াবাত; ইসলামী আন্দোলনের মেহেদী হাসান রাসেল। বরিশাল-২ আসনে (উজিরপুর-বানারীপাড়া) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের শাহে আলম (বর্তমান এমপি), তালুকদার মো. ইউনুস (সাবেক এমপি), মনিরুল ইসলাম মনি (সাবেক এমপি), গোলাম ফারুক (বানারীপাড়ার উপজেলা চেয়ারম্যান), হাবিবুর রহমান খান, আনিসুর রহমান, ফাইয়াজুল হক রাজু, এম মোয়াজ্জেম হোসেন ও আশিক আবদুল্লাহ; বিএনপির মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, এস সরফুদ্দিন সান্টু, রওনাকুল ইসলাম টিপু, ইলিয়াস খান ও দুলাল হোসেন; জাসদের (আম্বিয়া) আবুল কালাম আজাদ বাদল ও আনিচুজ্জামান; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা নেছারউদ্দিন। বরিশাল-৩ আসনে (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপু (বর্তমান এমপি)। গতবার মহাজোটের অংশীদার দল হিসাবে আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের নেতারা মনোনয়ন চাইছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- সরদার খালিদ হোসেন স্বপন (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), আতিকুর রহমান আতিক, মিজানুর রহমান, তারিকুল হাসান মিঠু (মুলাদী উপজেলা চেয়ারম্যান) ও কাজী ইমদাদুল হক দুলাল (বাবুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান)। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-বেগম সেলিমা রহমান, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন ও আবদুস সাত্তার খান। এছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে শেখ টিপু সুলতান (সাবেক এমপি) এবং ইসলামী আন্দোলন থেকে সিরাজুল ইসলাম মনোনয়ন চাইছেন। বরিশাল-৪ আসনে (হিজলা-মেহেন্দীগঞ্জ) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের পঙ্কজ দেবনাথ (বর্তমান এমপি), ড. শাম্মি আহম্মেদ, শাহে আলম মুরাদ, অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম ও কামালউদ্দিন খান; বিএনপির মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ (সাবেক এমপি) ও রাজীব আহসান; জাতীয় পার্টির নাসির উদ্দিন সাথি, ঐক্যফ্রন্টের নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা সৈয়দ নুরুল করিম। বরিশাল-৫ আসনে (সদর উপজেলা ও সিটি করপোরেশন) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিম (বর্তমান এমপি, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী), সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ (বর্তমান সিটি মেয়র), সাইদুর রহমান রিন্টু (সদর উপজেলার চেয়ারম্যান), গোলাম আব্বাস চৌধুরী দুলাল, মাহবুব উদ্দিন আহম্মেদ বীরবিক্রম ও সাংবাদিক এসএম জাকির হোসেন; বিএনপির মজিবর রহমান সরোয়ার (সাবেক এমপি), আবু নাসের মো. রহমতউল্লাহ, এবায়েদুল হক চান, মনিরুজ্জামান ফারুক, বিলকিস জাহান শিরিন (সাবেক এমপি) ও জাকির হোসেন নান্নু; জাতীয় পার্টির প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস ও মর্তুজা আবেদিন; জামায়াতে ইসলামীর অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল; ইসলামী আন্দোলনের মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করিম। বরিশাল-৬ আসনে (বাকেরগঞ্জ) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-জাতীয় পার্টির নাসরিন জাহান রত্না আমীন (বর্তমানে এমপি)। গতবার মহাজোটের অংশীদার দল হিসাবে আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইছেন হাফিজ মল্লিক (সাবেক সেনা কর্মকর্তা), প্রকৌশলী নেতা মঞ্জুরুল হক মঞ্জু, মতিউর রহমান বাদশা, শামসুল আলম চুন্নু (বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান), লোকমান হোসেন ডাকুয়া (বর্তমান পৌর মেয়র) ও সাবেক এমপি মাসুদ রেজার স্ত্রী আইরিন রেজা; বিএনপির আবুল হোসেন খান (সাবেক এমপি), অধ্যক্ষ আবদুর রশিদ খান (সাবেক এমপি), নজরুল ইসলাম খান রাজন, হারুন সিকদার ও ডা. শহিদুল ইসলাম; জাসদের (ইনু) মো. মহসিন; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা নুরুল ইসলাম আল আমীন। পিরোজপুর জেলার তিন আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : পিরোজপুর-১ আসনে (সদর-নাজিরপুর-ইন্দুরকানী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট শ. ম. রেজাউল করিম (বর্তমান এমপি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী), একেএমএ আউয়াল (সাবেক এমপি), হাবিবুর রহমান মালেক (পৌর মেয়র) ও কানাই লাল বিশ্বাস; বিএনপির গাজী নুরুজ্জামান বাবুল (সাবেক এমপি), আলমগীর হোসেন, এলিজা জামান ও নজরুল ইসলাম খান; জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম, বশির আহম্মেদ হাওলাদার ও অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম; জাপার (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। পিরোজপুর-২ আসনে (ভাণ্ডারিয়া-কাউখালী-স্বরূপকাঠি) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের অধ্যক্ষ শাহ আলম (সাবেক এমপি), মহিউদ্দিন মহারাজ (সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান), ইসাহাক আলী খান পান্না ও মুইদুল ইসলাম মুহিত; বিএনপির আহম্মেদ সোহেল মঞ্জুর, ফখরুল আলম, মাহমুদ হোসেন ও মো. আহসান (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান); জেপির (মঞ্জু) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (বর্তমান এমপি); জাতীয় পার্টির খলিলুর রহমান, শহীদুল ইসলাম সোহেল, নজরুল ইসলাম; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ও শহিদুল ইসলাম কবির; লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। পিরোজপুর-৩ আসনে (মঠবাড়িয়া) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-জাতীয় পার্টির ডা. রুস্তুম আলী ফরাজী (বর্তমান এমপি)। গতবার মহাজোটের অংশীদার দল হিসাবে আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের চাইছেন ডা. আনোয়ার হোসেন (সাবেক এমপি), মহিউদ্দিন মহারাজ (সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান), রফিউদ্দিন আহম্মেদ ফেরদৌস (সাবেক পৌর মেয়র), ডা. নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহম্মেদ ও আশরাফুল আলম; বিএনপির রুহুল আমীন দুলাল, কেএম হুমায়ুন কবির, শামিম মৃধা ও মামুন আহম্মেদ; জাতীয় পার্টির মুকুল আহম্মেদ বাদশা, শরিফুল ইসলাম রবি ও নুরুজ্জামান লিটন; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মো. সগির হোসেন। ভোলা জেলার চার আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : ভোলা-১ আসনে (সদর উপজেলা) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহম্মেদ (বর্তমান এমপি), ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা, মাহবুবুর রহমান হিরন ও হেমায়েত উদ্দিন; বিএনপির গোলাম নবী আলমগীর, শফিউর রহমান কিরন, হায়দার আলী লেলিন ও রাইসুল আলম; জাতীয় পার্টির মিজানুর রহমান ও আজিম গোলদার; বিজেপির (নাজিউর) ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থ (সাবেক এমপি), জামায়াতে ইসলামীর নজরুল ইসলাম; ইসলামী আন্দোলনের ওবায়েদ বিন মোস্তফা ও মাওলানা মিজানুর রহমান আজাদী। ভোলা-২ আসনে (দৌলতখান-বোরহান উদ্দিন) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আলী আজম মুকুল (বর্তমান এমপি) ও আশিকুর রহমান শান্ত; বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম (সাবেক এমপি), রফিকুল ইসলাম মোমিন, জাহাঙ্গীর আলম, মাফরুজা সুলতানা, মারুফ ইব্রাহীম; জাতীয় পার্টির মিজানুর রহমান ও কেফায়েত উল্লাহ নজিব। ইসলামী আন্দোলনের ওবায়েদ মোস্তফা ও মিজানুর রহমান। ভোলা-৩ আসনে (লালমোহন-তজুমদ্দিন) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (বর্তমান এমপি), মেজর (অব.) জসিমউদ্দিন (সাবেক এমপি), ইঞ্জিনিয়ার নোমান হাওলাদার ও ইঞ্জিনিয়ার মোবাশ্বের আলী স্বপন; বিএনপির মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীরবিক্রম, আক্তারুজ্জামান টিটভ ও নজরুল কাদের মার্শাল হিমু; জাতীয় পার্টির মাওলানা কামাল হোসেন ও নূর নবী সুমন; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন ও হাফেজ মাওলানা রাশেদুল ইসলাম। ভোলা-৪ আসনে (চরফ্যাশন-মনপুরা) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (বর্তমান এমপি) ও মেজবাহ উদ্দিন; বিএনপির নাজিমউদ্দিন আলম (সাবেক এমপি) ও নুরুল ইসলাম নয়ন; জাতীয় পার্টির কেফায়েত উল্লাহ নজিব; ইসলামী আন্দোলনের আলাউদ্দিন তালুকদার। বরগুনা জেলার দুই আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : বরগুনা-১ আসনে (সদর-আমতলী-তালতলী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বর্তমান এমপি), মশিউর রহমান শিহাব, গোলাম সরোয়ার টুকু, জাহাঙ্গীর কবির (জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান), মতিয়ার রহমান (আমতলীর মেয়র) ও মো. খলিলুর রহমান; বিএনপির মতিউর রহমান (সাবেক এমপি), মাহবুব আলম ফারুক, নজরুল ইসলাম, আবদুল হালিম, মামুন মোল্লা, জালাল ফকির ও শফিকুর রহমান মাহফুজ; জাতীয় পার্টির আবুল মনসুর; ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা অলিউল্লাহ। বরগুনা-২ আসনে (বামনা-বেতাগী-পাথরঘাটা) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বর্তমান এমপি), নাদিরা সুলতানা, গোলাম সরোয়ার হিরু, এবিএম গোলাম কবির (পৌর মেয়র) ও মাহবুবুর রহমান টুকু; বিএনপির নুরুল ইসলাম মনি (সাবেক এমপি), মনিরুজ্জামান মনির ও সগির হোসেন লিয়ন। ঝালকাঠী জেলার দুই আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : ঝালকাঠী-১ আসনে (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুন (বর্তমান এমপি), খান সাইফুল্লাহ পনির (জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান), মনিরুজ্জামান মনির, ফাতিনাজ ফিরোজ, মুহাম্মদ ইসমাইল, কিশোয়ারা সুলতানা ও ইয়াসমীন রাব্বি পপি; বিএনপির শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, রফিকুল ইসলাম জামাল ও সেলিম রেজা; জাতীয় পার্টির ডা. সেলিনা ও নাসির উদ্দিন; জেপির (মঞ্জু) এনামুল হোসেন রুবেল। ঝালকাঠী-২ আসনে (নলছিটি-ঝালকাঠী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমু (বর্তমান এমপি), গোলাম রব্বানী চিনু, সুলতান হোসেন খান ও মিল্লাত হোসেন; বিএনপির ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো (সাবেক এমপি), মাহবুবুল হক নান্নু, জিবা আমীন খান, ডা. জিয়াউদ্দিন হায়দার স্বপন ও মিয়া আহম্মেদ কিবরিয়া; জাতীয় পার্টির কুদ্দুস খান, বজলুর রহমান, আনোয়ার হোসেন আনু ও ইঞ্জিনিয়ার তসলিম উদ্দিন মুনশী। পটুয়াখালী জেলার চার আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী : পটুয়াখালী-১ আসনে (সদর-মির্জাগঞ্জ-দুমকী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া (বর্তমান এমপি), অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, মোহাম্মদ আশ্রাফ আলী, অ্যাডভোকেট সুলতান আহম্মেদ মৃধা, ডা. সফিকুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ হাওলাদার ও অ্যাডভোকেট তারিকুজ্জামান মনি; বিএনপির আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও স্নেহাংশু সরকার কুট্টি; জাতীয় পার্টির রুহুল আমীন হাওলাদার। পটুয়াখালী-২ আসনে (বাউফল) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ (বর্তমান এমপি), জিয়াউল হক জুয়েল (পৌর মেয়র), মোতালেব হাওলাদার (উপজেলা চেয়ারম্যান), রেজা খন্দকার, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ফিরোজ আলম (জাপানি ফিরোজ), শিল্পপতি হাসিব আলম তালুকদার, মেজর (অব.) ফিরোজ খান নুন ফরাজী, রাশেদুল হাসান সুপ্ত ও জোবায়দুল হক রাসেল; বিএনপির শহিদুল আলম তালুকদার (সাবেক এমপি), মুনির হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ফারুক আহম্মেদ তালুকদার ও মিজানুর রহমান লিটু; জামায়াতে ইসলামীর ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। পটুয়াখালী-৩ আসনে (গলাচিপা-দশমিনা) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের এসএম শাহজাদা সাজু (বর্তমান এমপি), কাজী আলমগীর, অ্যাডভোকেট ফকরুল ইসলাম মুকুল, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফোরকান মিয়া, অ্যাডভোকেট এসএম ফজলুল হক, আবদুল আজীজ (দশমিনা উপজেলা চেয়ারম্যান), ইকবাল মাহমুদ লিটন, জাওয়াদ সুজন (সাবেক বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী খ ম জাহাঙ্গীরের ছেলে), কামরান সাঈদ প্রিন্স মহব্বত ও মাহবুবুল বাবু চৌধুরী; বিএনপির হাসান মামুন, গোলাম মাওলা রনি (সাবেক এমপি), শিবলু খান (সাবেক এমপি শাহজাহান খানের ছেলে), আলতাফ খান ও গোলাম মোস্তফা; গণঅধিকার পরিষদের নুরুল হক নুর (ডাকসুর সাবেক ভিপি)। পটুয়াখালী-৪ আসনে (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-আওয়ামী লীগের মহিব্বুর রহমান মুহিব (বর্তমান এমপি), মাহবুবুর রহমান তালুকদার, হাবিবুর রহমান, ড. শামিম আল সাইফুল সোহাগ, আবদুল্লাহ আল ইসলাম লিটন, ব্যারিস্টার জুনায়েত হাসিব ও ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন; বিএনপির এবিএম মোশাররফ হোসেন ও আলহাজ মনিরুজ্জামান মনির। (প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করতে সহায়তা করেছেন এসএম পারভেজ (পিরোজপুর), মজিবুল হক কিসলু (বরগুনা), অমিতাভ অপু (ভোলা), আক্কাস সিকদার (ঝালকাঠী) এবং বিলাস দাস (পটুয়াখালী)।