আখের সঙ্গে ধান চাষের পদ্ধতি

ঈশ্বরদীর বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা আখের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে বোরো ধান চাষের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। দেশের খাদ্য ঘাটতি মোকাবিলায় সাথি ফসল চাষ একটি সহায়ক প্রচেষ্টা। এতে অতিরিক্ত ফসল ফলিয়ে দরিদ্র চাষিদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
আখচাষিরা সাথি ফসল চাষ করে অন্তর্বর্তীকালীন অতিরিক্ত আয়সহ চিনি, গুড় ও অন্যান্য খাদ্য ঘাটতি পূরণে অবদান রাখতে পারবেন।
শুক্রবার দুপুরে পাবনার ঈশ্বরদীতে ‘আখের সাথে সাথি ফসল হিসেবে বোরো ধান চাষ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সেমিনারে ৪০ জন কৃষক উপস্থিত ছিলেন; যারা দেশে প্রথমবারের মতো আখের সাথি ফসল হিসেবে বোরো ধান চাষ প্লটসমূহ ঘুরে দেখেন এবং চাষাবাদে আগ্রহী হন।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট এক আলোচনা সভার

আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কমলারঞ্জন দাস। বিএসআরআইয়ের মহাপরিচালক ড. আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের পরিচালক (ইক্ষু উন্নয়ন ও গবেষণা) আশরাফ আলী, ঈশ্বরদী আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মহিউদ্দিন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তৌফিকুল আলম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উদ্ভাবক ড. আনিসুর রহমান।

আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কমলারঞ্জন দাস। বিএসআরআইয়ের মহাপরিচালক ড. আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের পরিচালক (ইক্ষু উন্নয়ন ও গবেষণা) আশরাফ আলী, ঈশ্বরদী আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মহিউদ্দিন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তৌফিকুল আলম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উদ্ভাবক ড. আনিসুর রহমান।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।