
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তরুণরা স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দেবে

উৎপাদনে ফিরছে ॥ রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

অত্যাধুনিক ইঞ্জিনেও ওঠে না গতি

বিচারক যদি বিচার বিক্রি করেন তাহলে প্রসিডিং নিশ্চিত: প্রধান বিচারপতি

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ ভাঙা হচ্ছে

ডিএসসিসির নতুন ১৮ ওয়ার্ডে মশার ভয়াবহ উপদ্রব

বায়ুদূষণে বিশ্বে টানা ৫ দিন শীর্ষে ঢাকা
‘এটা বড় অর্জন’

প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশে যখন ফোর-জি ইন্টারনেট সেবা ছিল তখন আমাদের দেশে টু-জিও ছিল না। এখন আমরা ফাইভ-জি ইন্টারনেট সেবার যুগে প্রবেশ করছি। যদিও খুব সীমিত পরিসরে তবু এটা বড় অর্জন এবং এতে আনন্দ ও আপ্লুত বোধ করছি।
রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ফাইভ-জি প্রযুক্তির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয় এসব কথা বলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে (বিটিআরসি) ধন্যবাদ জানিয়ে জয় বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও অল্পপরিসরে এই সেবা চালু আছে। যুক্তরাষ্ট্রে আমি যে শহরে থাকি, সেখানেও অল্প কিছু জায়গায় এই সেবা চলে। আমাদের দেশে ফাইভ-জি ইন্টারনেট সেবা বাস্তবায়নের

জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এজন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাদেশ অনেক উন্নত, ফাইভ-জি চালুর মাধ্যমে এটি আরও ত্বরান্বিত হলো। জয় বলেন, বিএনপির কারণেই ফোর-জির যুগেও বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল টু-জিতে। যখনই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, তখনই কিছু ষড়যন্ত্র হয়, আর এটি বেড়ে যায় দেশে নির্বাচন কাছাকাছি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। প্রাথমিকভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, সচিবালয়, সংসদ ভবন এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধ-এই ছয়টি এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে উচ্চ গতির এই ইন্টারনেট সেবা। তবে বাণিজ্যিকভাবে গ্রাহকদের জন্য আগামী বছরের মধ্যে ২০০টি স্থানে এই সেবা

চালুর ঘোষণা দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম অপারেটর টেলিটক।

জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এজন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাদেশ অনেক উন্নত, ফাইভ-জি চালুর মাধ্যমে এটি আরও ত্বরান্বিত হলো। জয় বলেন, বিএনপির কারণেই ফোর-জির যুগেও বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল টু-জিতে। যখনই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, তখনই কিছু ষড়যন্ত্র হয়, আর এটি বেড়ে যায় দেশে নির্বাচন কাছাকাছি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। প্রাথমিকভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, সচিবালয়, সংসদ ভবন এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধ-এই ছয়টি এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে উচ্চ গতির এই ইন্টারনেট সেবা। তবে বাণিজ্যিকভাবে গ্রাহকদের জন্য আগামী বছরের মধ্যে ২০০টি স্থানে এই সেবা

চালুর ঘোষণা দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম অপারেটর টেলিটক।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।