
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তরুণরা স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দেবে

উৎপাদনে ফিরছে ॥ রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

অত্যাধুনিক ইঞ্জিনেও ওঠে না গতি

বিচারক যদি বিচার বিক্রি করেন তাহলে প্রসিডিং নিশ্চিত: প্রধান বিচারপতি

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ ভাঙা হচ্ছে

ডিএসসিসির নতুন ১৮ ওয়ার্ডে মশার ভয়াবহ উপদ্রব

বায়ুদূষণে বিশ্বে টানা ৫ দিন শীর্ষে ঢাকা
সমতা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব: প্রধানমন্ত্রীকন্যা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার যে তৃণমূল থেকে শুরু করা, সেটা অনেকে ভুলে যান বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।
প্রধানমন্ত্রীকন্যা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারাজীবন মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধু কতো তৃণমূল থেকে তার সংগ্রাম শুরু করেছিলেন আজ অনেকই তা ভুলে যান। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার যে তৃণমূল থেকে শুরু করা সেটাও অনেকে ভুলে যান।
রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে নিয়ে ‘পিস থ্রো ইন্ট্রা-ফেইথ ডায়লগ: কালচার অ্যান্ড হেরিটেইজ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর নাতনি সায়মা

ওয়াজেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু সংলাপে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। তিনি সবসময় শান্তি চাইতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন শান্তি অর্জন হলে সমাজে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। সমতা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকন্যা বলেন, সমতা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সবার অবদান রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন। শনিবার ঢাকায় শুরু হয় দুই দিনব্যাপী বিশ্ব শান্তি সম্মেলন। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত সম্মেলনে বিশ্বের ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। এদের মধ্যে ৫৯ জন প্রতিনিধি সশরীরে

যোগ দিয়েছেন। আর ৪০ জন প্রতিনিধি ভার্চুয়ালি অংশ নিয়েছেন। আজ (রোববার) ছিল সম্মেলনের সমাপনী দিন।

ওয়াজেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু সংলাপে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। তিনি সবসময় শান্তি চাইতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন শান্তি অর্জন হলে সমাজে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। সমতা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকন্যা বলেন, সমতা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সবার অবদান রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন। শনিবার ঢাকায় শুরু হয় দুই দিনব্যাপী বিশ্ব শান্তি সম্মেলন। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত সম্মেলনে বিশ্বের ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। এদের মধ্যে ৫৯ জন প্রতিনিধি সশরীরে

যোগ দিয়েছেন। আর ৪০ জন প্রতিনিধি ভার্চুয়ালি অংশ নিয়েছেন। আজ (রোববার) ছিল সম্মেলনের সমাপনী দিন।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।