
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইউক্রেনকে লেপার্ড ও আব্রামস ট্যাংক দিলে ধ্বংস করে দেব: রাশিয়া

যে কারণে ন্যাটো ইস্যু নিয়ে সুইডেন-ফিনল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনা বাতিল করল তুরস্ক

ইউক্রেনে ট্যাংক পাঠানো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে যে হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

২০১৯ সালে পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে ছিল ভারত-পাকিস্তান

এবার অস্ত্রের বিষয় যে হুশিয়ারি দিল রাশিয়া

বাইডেন-ট্রাম্পের পর এবার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্টের বাড়িতেও মিলল গোপন নথি

১০-২০টি নয়, আমাদের কয়েকশ ট্যাঙ্ক দরকার: ইউক্রেন
১২০ দিন পানির ট্যাংকে চাকরিপ্রত্যাশী শিখা

শিক্ষা অধিদপ্তরেরর কাছে ১২০ দিন ধরে অবস্থান করছেন চাকরিপ্রত্যাশী শিখা পাল। ঘরবাড়ি ছেড়ে ভারতের লখনৌর নিশাতগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত পানির ট্যাংকে বাস করছেন তিনি। এটা তার এক ধরনের প্রতিবাদ।
শিখার দাবি সম্প্রতি ৬৯,০০০ হাজার শিক্ষক পদে নিয়োগের শূন্য থাকা ২২,০০০ হাজার আসনের একটিতে তাকে নেওয়া হোক।
শিখা বলেন, ডিসেম্বরের এই তীব্র শীতের রাতে তিনি পানির ট্যাংকে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমি শুধু টয়লেট ব্যবহারের জন্য ট্যাংক থেকে নিচে নামি। ট্যাংকের নিচে অবস্থানরত আন্দোলনকারীরা আমাকে দড়ি দিয়ে একটি ব্যাগে খাবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পৌঁছে দেন। আমি পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে আমার মোবাইল ফোন চার্জ দেই। আমার মা আমার উপর নির্ভরশীল।

তারপরও আমি প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছি। শিখা জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেও তিনি রাজি আছেন। তিনি আরও বলেন, ১২০ দিন হয়ে গেছে। সরকার আমার প্রতিবাদ আমলেই নিচ্ছে না। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের মহা পরিচালক অনামিকা সিং বলেন, তারা (আন্দোলনকারীরা) আমাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা করেছে। আমরা তাদের বিষয়গুলোও বুঝিয়েছি। এভাবে প্রতিবাদ করা যায় না। আমরা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত।

তারপরও আমি প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছি। শিখা জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেও তিনি রাজি আছেন। তিনি আরও বলেন, ১২০ দিন হয়ে গেছে। সরকার আমার প্রতিবাদ আমলেই নিচ্ছে না। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের মহা পরিচালক অনামিকা সিং বলেন, তারা (আন্দোলনকারীরা) আমাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা করেছে। আমরা তাদের বিষয়গুলোও বুঝিয়েছি। এভাবে প্রতিবাদ করা যায় না। আমরা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল। আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।