-মো. নিজাম গাজী
২৫ শে জুনকে “পদ্মা সেতু দিবস” হিসেবে ঘোষণা করা হোক


প্রধানমন্ত্রী এবং তার সরকার শতভাগ সাহসীকতা ও সততার সহীত প্রতিষ্ঠা করছেন বাংলার অহংকার স্বপ্নের পদ্মা সেতু। এ প্রসঙ্গে বলা যায়- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাহসী উদ্যোগ, স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজ বাস্তব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ত্যাগও করেছেন। সকলের চাওয়া ছিল পদ্মা সেতুর নামকরণ করা হোক "শেখ হাসিনা সেতু"। কিন্তু ত্যাগী ও আপোষহীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেটি নাকচ করে দিয়েছেন। অবশ্য চিরকাল পৃথিবীর ইতিহাসে পদ্মা সেতুর সাথে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নাম। আমরা বাঙালি হিসেবে গর্বিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাহসীকতা ও সততার ফলস্বরূপ আবারও প্রমাণ হলো বাঙালি বীরের জাতি। নিজস্ব অর্থায়নে পৃথিবীর বহু উন্নত দেশও এত বড় প্রকল্পে হাত দিতে পারেনি। কিন্তু মানবতার মা, বিশ্ব জননী, স্বাধীনতার মহান সংরক্ষক,

লৌহমানবী, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সফলভাবে সেতুর কাজ সম্পন্ন করে বিশ্ব দরবারে বাঙালিদের মাথা উঁচু করেছেন; তিনি প্রমাণ করেছেন বাঙালি বীরের জাতি। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দ্বার উন্মোচিত হয় গত ২৫ শে জুন ২০২২ ইং তারিখে। অর্থাৎ এই দিনে স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। তাই নিঃসন্দেহে এই দিনটি একটি ঐতিহাসিক দিন। তাই বর্তমান সরকারের প্রতি বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইল দয়া করে ২৫ শে জুনকে "পদ্মা সেতু দিবস" হিসেবে ঘোষণা করা হোক। অবশ্য এই দিনটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ দেশের আপামর মুক্তিকামী জনতার এক বিজয় দিবস। তাই আশা করি সরকার ২৫ শে জুনকে "পদ্মা

সেতু দিবস" হিসেবে ঘোষণা করে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখবে।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।