ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাত, লাভা ও ছাইয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৮ গ্রাম

প্রকাশিতঃ মার্চ ১২, ২০২৩ | ৭:২৯ অপরাহ্ন
অনলাইন নিউজ ডেক্স

ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে আগ্নেয়গিরি মাউন্ট মেরাপির অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার দুপুর ১২টায় ইয়োজিয়াকার্তা অঞ্চলে আগ্নেয়গিরিটি থেকে লাভাসহ কুণ্ডলী পাকিয়ে ধোঁয়া ও ছাই নির্গত হতে শুরু করে। এতে আশপাশের আটটি গ্রাম ছাইয়ের নিচে ঢাকা পড়ে। কিছুটা দূরের শহরগুলোতেও ধোঁয়ার উপস্থিতি দেখা গেছে। অগ্ন্যুৎপাতের জেরে কর্তৃপক্ষ আশপাশের খনি থেকে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনসহ ওই এলাকায় পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ করে দিয়েছে। খবর আলজাজিরার। জানা যায়, সাত কিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে লাভা, ছাই ও পাথরের টুকরো ছড়িয়ে পড়ে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারি বলেন, অগ্ন্যুৎপাতের পর আকাশের দিকে প্রায় ১০০ ফুট উঁচু ধোঁয়ার মেঘ সৃষ্টি হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় একটি টেলিভিশনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, আগ্নেয়গিরির পাশে একটি গ্রামের বাড়িঘর ও সড়ক ছাইয়ের নিচে ঢাকা পড়েছে। ২ হাজার ৯৬৩ মিটার উচ্চতার মেরাপি ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে উঁচু সক্রিয় আগ্নেয়গিরির একটি। সর্বশেষ ২০১০ সালে এর অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। তখন ৩০০ জনের বেশি নিহত হন। ২ লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। গতকালের অগ্ন্যুৎপাত ১৯৩০ সালের পর সবচেয়ে শক্তিশালী। সে সময় অগ্ন্যুৎপাতে ১ হাজার ৩০০ জনের মৃত্যু হয়। ১৯৯৪ সালেও এ আগ্নেয়গিরি ফেটে লাভা নির্গত হয়েছে। তখন ৬০ জনের মৃত্যু হয়।ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে আগ্নেয়গিরি মাউন্ট মেরাপির অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার দুপুর ১২টায় ইয়োজিয়াকার্তা অঞ্চলে আগ্নেয়গিরিটি থেকে লাভাসহ কুণ্ডলী পাকিয়ে ধোঁয়া ও ছাই নির্গত হতে শুরু করে। এতে আশপাশের আটটি গ্রাম ছাইয়ের নিচে ঢাকা পড়ে। কিছুটা দূরের শহরগুলোতেও ধোঁয়ার উপস্থিতি দেখা গেছে। অগ্ন্যুৎপাতের জেরে কর্তৃপক্ষ আশপাশের খনি থেকে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনসহ ওই এলাকায় পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ করে দিয়েছে। খবর আলজাজিরার। জানা যায়, সাত কিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে লাভা, ছাই ও পাথরের টুকরো ছড়িয়ে পড়ে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারি বলেন, অগ্ন্যুৎপাতের পর আকাশের দিকে প্রায় ১০০ ফুট উঁচু ধোঁয়ার মেঘ সৃষ্টি হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয় একটি টেলিভিশনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, আগ্নেয়গিরির পাশে একটি গ্রামের বাড়িঘর ও সড়ক ছাইয়ের নিচে ঢাকা পড়েছে। ২ হাজার ৯৬৩ মিটার উচ্চতার মেরাপি ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে উঁচু সক্রিয় আগ্নেয়গিরির একটি। সর্বশেষ ২০১০ সালে এর অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। তখন ৩০০ জনের বেশি নিহত হন। ২ লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। গতকালের অগ্ন্যুৎপাত ১৯৩০ সালের পর সবচেয়ে শক্তিশালী। সে সময় অগ্ন্যুৎপাতে ১ হাজার ৩০০ জনের মৃত্যু হয়। ১৯৯৪ সালেও এ আগ্নেয়গিরি ফেটে লাভা নির্গত হয়েছে। তখন ৬০ জনের মৃত্যু হয়।