নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মিদের হামলায় আহত উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মাহমুদুর রহামন রিপন, বসুরহাট পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক ওয়াদুল হক রাফেল ও ফেনী শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিয়েছেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। বুধবার (২১ জুন) দুপুরে তিনি রাজধানীর কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিন নেতাকে এবং ফেনীর ছাএদল নেতা নুরু আলম জিকুর বাবাকে দেখতে যান। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান করে তাদের স্বাস্থ্যের সবশেষ পরিস্থিতি এবং চিকিৎসার অগ্রগতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং আশু রোগমুক্তি কামনা করেন। একই সাথে বিএনপি নেতাদের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের জোর দাবি জানান। এ সময় তার সঙ্গে হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী জেলা যুবদলের সভাপতি ও চট্রগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আজিম সুমন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার জনি, সহ-দফতর সম্পাদক মিনহাজ উদ্দিন ভুইয়া, সহ-সম্পাদক শাহীন আখন্দ,যুবদলের নিবাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, হেদায়েত হোসেন ভূঁইয়া ও ফেনী জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন সুমন প্রমুখ। উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার ১৫ জুন বিকেল ৫টার দিকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির নেতাকর্মিদের ওপর ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মিরা হামলা চালায়। এতে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিবসহ চারজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো.আলমগীর হোসেন পাল্টা হামলার শিকার হওয়ার অভিযোগ উঠে বিএনপির নেতাকর্মিদের বিরুদ্ধে। পরে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আলমগীর বাদী হয়ে বিএনপির ২৪৩জন নেতাকর্মির নামে মামলা দায়ের করেন।