জাতির সঙ্কটকালের কথা উল্লেখ করে পেশাজীবীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, এখন আর নীরব থাকার সুযোগ নেই। দেশ বাঁচাতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার পেশাজীবী কনভেনশন সফল করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, জাতির সঙ্কটকালে পেশাজীবীরা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিএসপিপির সদস্য সচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেডআরএফ) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ডা. হারুন আল রশিদ, ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম রিজু, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান। অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, প্রফেসর ড. শামসুল আলম সেলিম, প্রফেসর ড. গোলাম হাফিজ কেনেডি, ডা. এম এ সেলিম, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, সাংস্কৃতিক রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. এমতাজ আহমেদ, অধ্যাপক তৌফিকুল ইসলাম মিথিল, ড. মামুনুর রশীদ, ড. জাহাঙ্গীর সরকার, ড. ইদ্রিস আলী, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, প্রফেসর আবুল হাসনাত শামীম, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, বিপ্লব উজ্জান, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী, এম সাঈদ খান জিয়াউল হায়দার পলাশ, মির্জা লিটন, কামরুজ্জামান কল্লোল, ইঞ্জিনিয়ার হানিফ প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রস্তুতি সভায় পেশাজীবী নেতারা বলেন, দেশে গণতন্ত্র হারিয়ে গেছে। যে কোনো মূল্যে আমরা গণতন্ত্রকে মুক্ত করব। একই সঙ্গে দেশের মানুষকে মুক্ত করে একটি গণতান্ত্রিক সমাজ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করব।