প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিতঃ এপ্রিল ২৯, ২০২৪ | ৫:২২ অপরাহ্ন
অনলাইন নিউজ ডেক্স

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মৌখিক পরীক্ষা আগামী ৯ মে থেকে শুরু হবে। মৌখিক পরীক্ষা শেষ হবে ১২ জুন। সোমবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ এ তথ্য জানিয়েছেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মৌখিক পরীক্ষার সময় সব সনদপত্র, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র ও অন্যান্য কাগজপত্রের মূলকপি প্রার্থীকে সঙ্গে আনতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩-এর তৃতীয় গ্রুপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) জন্য গত ১৪ জুন বিজ্ঞাপন প্রকাশ হয়। এর আলোকে ২৯ মার্চ ২১ জেলায় (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া) লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের অবগতির জন্য জানানো হয়েছে, অনলাইনে আবেদনের আপলোডকৃত ছবি, আবেদনের কপি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব ও স্থায়ী ঠিকানার স্বপক্ষে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সনদপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, পোষ্য সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ন্যূনতম ৯ম গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করতে হবে। এরপর ৬ মে’র মধ্যে স্ব-স্ব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে আবশ্যিকভাবে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র সংগ্রহ করতে হবে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত) জমা দেওয়ার সময় এসব কাগজপত্রের মূলকপি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে প্রদর্শন করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীরা ৬ মে’র মধ্যে উপরে উল্লিখিত কাগজপত্র জমা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের অনুকূলে মৌখিক পরীক্ষার কার্ড ইস্যু করা হবে না। মৌখিক পরীক্ষার সময় উপরে বর্ণিত সব সনদপত্র, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র ও অন্যান্য কাগজপত্রের মূলকপি প্রার্থীকে সঙ্গে আনতে হবে। এবার এ নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৬ হাজার ১৯৯ জন। গত ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।