তিনি একজন জনবান্ধব, ও দায়িত্বনিষ্ঠ প্রশাসক। তিনি সরাইলবাসীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন।
বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন। তিনি বদলি হয়ে ফেনী জেলার পরশুরাম উপজেলায় ইউএনও হিসেবে যোগদানের আদেশ পেয়েছেন।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাধিক বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনকারী এই মেধাবী কর্মকর্তা দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যবহুল লেখনী প্রকাশ করেছেন।
প্রশাসনিক ব্যস্ততার মধ্যেও শ্রেণিকক্ষে গিয়ে পাঠদান করে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন তিনি।
সরাইলে দায়িত্বকালীন সময় তিনি শিক্ষা বিস্তার, মাদকবিরোধী সচেতনতা, দাঙ্গা দমন ও সামাজিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
দাঙ্গা দমনের সময় আহত হয়েও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এবং অপরাধ দমনে ছিলেন অত্যন্ত সক্রিয়।
মসজিদ-মাদ্রাসা ও উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ প্রদানসহ কাজেরসরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোশাররফ হোসাইন সাহেব এর বিদায় কালীন শুভেচ্ছা।
মোঃ রফিকুল ইসলাম সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি।
তিনি একজন জনবান্ধব, ও দায়িত্বনিষ্ঠ প্রশাসক। তিনি সরাইলবাসীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন।
বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন। তিনি বদলি হয়ে ফেনী জেলার পরশুরাম উপজেলায় ইউএনও হিসেবে যোগদানের আদেশ পেয়েছেন।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাধিক বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনকারী এই মেধাবী কর্মকর্তা দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যবহুল লেখনী প্রকাশ করেছেন।
প্রশাসনিক ব্যস্ততার মধ্যেও শ্রেণিকক্ষে গিয়ে পাঠদান করে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন তিনি।
সরাইলে দায়িত্বকালীন সময় তিনি শিক্ষা বিস্তার, মাদকবিরোধী সচেতনতা, দাঙ্গা দমন ও সামাজিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
দাঙ্গা দমনের সময় আহত হয়েও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এবং অপরাধ দমনে ছিলেন অত্যন্ত সক্রিয়।
মসজিদ-মাদ্রাসা ও উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ প্রদানসহ কাজের তদারকি করেন তিনি। পাশাপাশি খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চায় যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে মাদকমুক্ত সরাইল গঠনে উদ্যোগ নেন।
সরাইলের সুধীসমাজের আলোচনায় উঠে এসেছে— ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন ছিলেন এমন এক কর্মকর্তা, যিনি ধনী-গরিব, ছোট-বড় ভেদাভেদ ভুলে সকলের পাশে ছিলেন। তাঁর দরজা ছিল সবসময় খোলা।
প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বদলি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হলেও, সরাইলবাসীর কাছে ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন থেকে যাবেন একজন নিবেদিতপ্রাণ, মানবিক ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে।
আমি উনার নেক হায়াত এবং কর্মজীবনের সফলতা কামনা করছি। তদারকি করেন তিনি। পাশাপাশি খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চায় যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে মাদকমুক্ত সরাইল গঠনে উদ্যোগ নেন।
সরাইলের সুধীসমাজের আলোচনায় উঠে এসেছে— ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন ছিলেন এমন এক কর্মকর্তা, যিনি ধনী-গরিব, ছোট-বড় ভেদাভেদ ভুলে সকলের পাশে ছিলেন। তাঁর দরজা ছিল সবসময় খোলা।
প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বদলি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া হলেও, সরাইলবাসীর কাছে ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন থেকে যাবেন একজন নিবেদিতপ্রাণ, মানবিক ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে।
আমি উনার নেক হায়াত এবং কর্মজীবনের সফলতা কামনা করছি।