গাজায় ‘সম্পূর্ণ এবং ব্যাপক’ যুদ্ধবিরতি চায় হামাস


হামাস নেতা তাহের আল নুনু বলেছেন, আমরা প্রথমেই ‘সম্পূর্ণ এবং ব্যাপক’ যুদ্ধবিরতি নিয়ে কথা বলছি। সাময়িক যুদ্ধবিরতি নয়। আগে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। তারপর জিম্মি মুক্তিসহ বাকি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। কাতার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির একটি কাঠামোর প্রস্তাবের কথা জানানোর পর ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা সোমবার এ কথা বলেছেন। এর আগে সোমবার সকালে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান আল থানি বলেছেন, প্যারিসে সিআইএ প্রধান বিল বার্নস এবং ইসরাইল ও মিসরের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বৈঠকে পর্যায়ক্রমিক যুদ্ধবিরতির কাঠামো নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এ কাঠামোতে নারী ও শিশু জিম্মিদের আগে ছেড়ে দেওয়ার এবং এর ভিত্তিতে গাজায় ত্রাণ প্রবেশের কথা বলা হয়। এর আগে কাতারের মধ্যস্থতায় হামাস ও ইসরাইলের যুদ্ধে এক সপ্তাহের বিরতি পালন করা হয়। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস ইসরাইলে আকস্মিক বড় ধরনের হামলা চালানোর পর ইসরাইলও গাজায় পালটা নির্বিচারে হামলা শুরু এবং হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার অঙ্গীকার করেছে। গাজায় ইসরাইলি হামলায় এ পর্যন্ত অন্তত ২৬ হাজার ৬৩৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।