আওয়ামিলীগ নেতার কান্ড কিডনি কেনাবেচার সিন্ডিকেটের স্বক্রিয় সদস্য মোনায়েম হোসেন জেমস
অনলাইন নিউজ ডেক্স
নাটোরে কিডনি বিক্রির হাট” শিরোনামে News24 টিভি চ্যানেলের প্রচার হওয়ায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা জুড়ে ব্যাপক আলোচনা ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নিউজে তাড়াশ উপজেলা আওয়ামিলীগের সদস্য মোনায়েম হোসেন জেমস কিডনি কেনাবেচার সিন্ডিকেটের স্বক্রিয় সদস্য বলে উল্লেখ করা হয়েছে\'। আর ওই নিউজটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ায় বিষয়টি আরো চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শনিবার সকালের দিকে ভাইরাল হয়েছে। আর নিউজটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকে তাড়াশ সহ পার্শ্ববর্তি গুরুদাশপুর এলাকাতেও মোনায়েম হোসেন জেমসের জড়িত থাকার বিষয়টি আলোচনার ঝড় ওঠে’।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাড়াশ উপজেলার মোনায়েম হোসেন জেমসের নিজ এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, জেমস দীর্ঘদিন ধরে কিডনি কেনাবেচার চক্রের সাথে সদস্য হয়ে কাজ করছেন। তিনি তাঁর ওই অপকর্মের বিষয় গুলো ধামাচাপা দিতে বিভিন্ন মিডিয়ার লোকদের আর্থিক সুযোগ-সুবিধাসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের উপঢৌকন নিয়মিত ভাবে দিয়ে আসছেন\'। তারা আরো বলেন, জেমস এলাকার অসহায় অভাব ও ঋণগ্রস্থ মানুষদের টার্গেট করে কৌশলে তাদের কিডনি বিক্রি করাতে উদ্বুদ্ধ করে থাকেন। আর কিডনি কেনাবেচা করে সে অঢেল টাকা কামিয়েছেন।
এ ব্যাপারে মোনায়েম হোসেন জেমসের ০১৭১৮-৭৯৫৭৭৬ নম্বর মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নিউজে যাদের সাক্ষাতকার নেয়া হয়েছে তাদের আমি চিনি না এবং তাদের সাথে আমার কোন যোগাযোগ নাই। তাদের বিরুদ্ধে আমি আইন গত ব্যবস্থা নিব।
এ প্রসঙ্গে তাড়াশ উপজেলা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জিত কর্মকার বলেন, জেমসের বিষয়টি শুনেছি। প্রমাণিত হলে দলীয় ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।