অনেক চাপ থেকে মুক্তি দেয় চুম্বন


অনেক চাপ থেকে মুক্তি দেয় চুম্বন
কর্মক্ষেত্রে দিন দিন চাপ বাড়ছে। জীবন হয়ে উঠছে জটিল। এই পরিস্থিতিতে একটি চুম্বনের অসীম গুরুত্ব। প্রেম গভীর করা ছাড়াও আরও অনেক চাপ থেকে মুক্তি দেয় চুম্বন।বেশ কয়েকটি পরীক্ষানিরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, চুম্বন গভীর ভালোবাসা প্রকাশের একটি চিহ্ন। তাই চুম্বনের সময় দুজনেরই মস্তিষ্কে এনডরফিনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এনডরফিন একধরনের হ্যাপি হরমোন। যা মনকে তৎক্ষণাৎ ভালো করে দেয়।শুধু এনডরফিন নয়, ডোপামিনের ক্ষরণও বাড়াতে সাহায্য করে একটি চুম্বন। যখন আমাদের কোনওকিছু ভালো লাগে, পছন্দ হয়, তখন মনের ভিতর ডোপামিনই ইতিবাচক আমেজ তৈরি করে।সিনেমার এক দৃশ্যে দেখানো হয়েছিল চুম্বনের দৃশ্য। কিন্তু সেই নিয়েই আপত্তি ওঠে। বিশ্বের ১৪টি দেশ ওই সিনেমাটি নিষিদ্ধ করে দেয়।প্রেম প্রকাশের এক অন্যতম উপায় চুম্বন। দুজনের সম্পর্কেই সেই দৃশ্যই দেখানো হয়েছিল সিনেমায়। কিন্তু তার জেরেই সিনেমাটিকে রোষে পড়তে হয় বেশ কিছু দেশের।পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলিসহ মোট ১৪ দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সিনেমাটি। তালিকায় ছিল চিনও। বিখ্যাত সিনেমাটির নাম লাইটইয়ার। ওয়াল্ট ডিজনির এই অ্যানিমেটেড সিনেমা মুক্তি পায় ২০২২ সালে।প্রথম নিষিদ্ধ হয়েছিল সংযুক্ত আরবআমিরশাহিতে। লাইটইয়ারের প্রযোজক পরে জানান, চিন তাদের ওই দৃশ্য বাদ দিতে বলেন। কিন্তু তাতে সম্মত হয়নি প্রযোজনা সংস্থা ওয়াল্ট ডিজনি। কিন্তু কেন একটি চুম্বন নিয়ে এত অসুবিধা?সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সমলিঙ্গ দুই মানুষের মধ্যে সেই চুম্বনের দৃশ্য দেখানো হয়েছিল। খুব কম সময়ের জন্য দেখানো হলেও তা পছন্দ হয়নি ১৪টি দেশের।