মাত্র ২৪ ঘণ্টার জ্বালানি রয়েছে গাজার হাসপাতালে: জাতিসংঘ
অনলাইন নিউজ ডেক্স
অবিরাম বোমাবর্ষণ চলছে। ধসে পড়েছে শত শত বাড়ি ও ভবন। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে আছে অনেকে। হাসপাতালে লাশের সারি। আশ্রয় নেওয়ার জায়গা নেই। চিকিৎসাসামগ্রীর তীব্র সংকট। বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ, ফুরিয়ে আসছে খাবার। ২২ লাখ মানুষের নগরী ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এখন এই পরিস্থিতি। টানা দশ দিন সেখানে অবিরাম আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল।
শিগগিরই ফুরিয়ে যাবে জ্বালানি
জাতিসংঘ সতর্ক করে বলেছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজা উপত্যকার হাসপাতালের জ্বালানি শেষ হয়ে যাবে। ব্যাপআপ জেনারেটর বন্ধ করার ফলে হাজার হাজার রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।
জ্বালানি ও পানিসহ মানবিক সহায়তা প্রদান করতে গাজায় বেশ কয়েকটি ত্রাণ সংস্থা যাওয়ার পর এই খবর জানা গেল।
গতকাল গাজার ডক্টরস উইদাউট বর্ডার থেকে কর্মরত ব্রিটিশ-ফিলিস্তিনি সার্জন গাসান আবু সিত্তা সতর্ক করে বলেছিলেন, হাসপাতালে সাহায্য করার জন্য পর্যাপ্ত লোকবল এবং সরঞ্জাম নেই।
গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফা হাসপাতাল। এ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ২৮ বছর বয়সী মুহাম্মদ গুনেইম। তিনি বলেন, হাসপাতালে ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রীর তীব্র সংকট। বিদ্যুৎও নেই। জ্বালানি না থাকায় যেকোনো সময় জেনারেটরগুলোও বন্ধ হতে পারে।
সূত্র: বিবিসি
ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।