কুষ্টিয়ার ৪ খলিফা হিসেবে পরিচিত


কুষ্টিয়ার ৪ খলিফা হিসেবে পরিচিত
ব্যানারে উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ কুষ্টিয়াতে ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের নীতি এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী এবং বিগত সৈরাচারী সরকারের সর্বোচ্চ সুবিধাভোগী শ্রেনী। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন যখন চূড়ান্ত তুঙ্গে এবং আন্দোলনকারিরা যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখন আন্দোলন দমনের জন্য তারা কলেজের সরকারি ফান্ডের মাধ্যমে ছাত্রলীগের ক্যাডার বাহিনীকে ব্যবহার করে। দূর্নীতির মাধ্যমে কলেজের প্রচুর অর্থ আত্মসাৎ করে যা ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানীয় দৈনিকে খবর আকারে এসেছে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের উর্ধ্বতন কর্তপক্ষকেও অবহিত করা হয়েছে। কুষ্টিয়ার বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের আবেদনের মাধ্যমে শিক্ষা সচিব মহোদয়ের নিকটেও এদের বিষয় সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে। এরা ৪ জন্যই কুষ্টিয়া কলেজের সহকর্মী হিসেবে বিগত সৈরাচারী সকারের নীতি এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এক আত্মা। তারা ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় অবস্থান করলেও তাদের মধ্যে সুনিপুন যোগাযোগা এখনো রয়েছে। প্রফেসর আব্দুস সাত্তারকে বিভিন্ন সময়ে ইনু সাহেবের জনসভায়ও দেখা গিয়েছে। কারণ ইনু সাহেবের নিকট থেকে পদায়ন ও অন্যান্য সুবিধা ভোগের কারণে তিনি নীতিগতভাবে জাসদের কাছে দায়বদ্ধ। কুষ্টিয়া জেলা জাসদের নেতা আহম্মদ এর সাথেও তার ঘনিষ্ট সম্পর্ক। কারণ তিনি তার মাধ্যমেও অনেক অবৈধ সুবিধা গ্রহণ করেছেন। মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ড. রকিব মাগুরার শেখর, কুষ্টিয়া হানিফ, আতা এবং সাবেক জনৈক ডিএমপি কমিশনারের অনৈতিক সুযোগ সুবিধার সুবাদে ধরাকে সরা জ্ঞান করেনি। আর কুষ্টিয়া কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফসর আনছার জর্জ এর খালু হওয়ায় তার ছিলো একচ্ছত্র আধিপত্য।