২৬ সেপ্টেম্বর যে কারণে ভাইরাল, কেন এত আগ্রহ?
অনলাইন নিউজ ডেক্স
আগামীকাল ২৬ সেপ্টেম্বর নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ধরনের কথা শোনা যাছে। একেক জন একেক কথা বলছেন। কেউ কেউ মজা করছেন, আবার কেউ আসলে কি হবে তা জানতেই পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।হাজারো ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের নিজস্ব আইডিতে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর নিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন। কী হবে সেদিন? কেন এত প্রচারণা? আর কেনই বা মানুষের এত কৌতুহল? জানা যাচ্ছে, টেলিগ্রামের একটি অ্যাপ আসলে এই আলোচনার নেপথ্যে।টেলিগ্রামভিত্তিক একটি গেমিং বট নিয়েই আলোচনায় রয়েছে ২৬ সেপ্টেম্বর। গেমিং বটটির নাম ‘হামস্টার কমব্যাট’।যেখানে বিভিন্ন টাস্ক পূরণ ও ট্যাপ করে গেম কারেন্সি (কয়েন, কি ইত্যাদি) অর্জন করা যায়। ফেসবুক, এক্স ও ইউটিউবে অনেকেই এই গেমটির বিষয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। তারা দাবি করেছেন, ২৬ তারিখে এই গেমটির কয়েনগুলোকে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তর করা যাবে বলে গেমসটির নির্মাতারা জানিয়েছেন। তবে এর সত্যতা যাচাই করা যায়নি।আবার কেউ কেউ বলছেন, টেলিগ্রামের এমন অ্যাপ অনেক আছে। মাঝেমধ্যেই তারা তাদের গেমস কারেন্সি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরের সুযোগ দিয়ে থাকে। তবে টিকটকের কারণে ‘হামস্টার কমব্যাট’ বেশি পরিচিতি পেয়েছে।এদিকে এসব দাবির বিরোধিতা করে কেউ কেউ বলছেন, যদি এভাবে কোটিপতি বা বড়লোক হওয়া যেত, তাহলে মানুষ আর কাজ করত না! তাদের প্রশ্ন, হামস্টারের ৩০০ মিলিয়ন ফলোয়ারকে যদি দুই ডলার করেও দেওয়া হয়, তাহলে যে বিপুল অর্থ দিতে হবে সেটা কি আদৌ তারা দিতে পারবে?কেউ কেউ লিখছেন, ২৬ তারিখ তারা বড়লোক হয়ে যাবেন। ঢাকায় নানা স্থানে জায়গা-জমি কিনবেন। বাড়ি-গাড়ি করবেন। কেউ আবার যাবেন ঘুরতে।ফেসবুক, এক্স ও ইউটিউবে অনেকেই এ গেমটির বিষয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। তাদের দাবি, ২৬ সেপ্টেম্বর গেমটির কয়েনগুলোকে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তর করা যাবে। এ কথা জানিয়েছে গেমসটির নির্মাতারা। যদিও এর সত্যতা যাচাই করা যায়নি।এ বিষয়টি মাথায় রেখে অনেকেই বলছেন, ২৬ সেপ্টেম্বর নিয়ে মাথা ঘামাতে চান না। এগুলো বাজিকরদের কাজ। তাই ওই দিনটিকে নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।